The Greatest Guide To news 24/7
Wiki Article
"আমরা একটি গর্বিত, সমৃদ্ধশালী ও স্বাধীন জাতি তৈরি করার লক্ষ্যকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিবো," বলেন মি. ট্রাম্প।
পেনসিল্ভ্যানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, হোয়ার্টন স্কুল
২০২০ সালের ডিসেম্বরে, খবর প্রকাশিত হয় যে মার্কিন সামরিক বাহিনী "রেড অ্যালার্ট"-এ ছিল এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আলোচনা করেছিলেন যে ট্রাম্প যদি সামরিক আইন ঘোষণা করেন তবে কী করা উচিত।[২৫৩] সিআইএ পরিচালক জিনা হাসপেল এবং সেনাবাহিনীর জেনারেল মার্ক মিলি, জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফ-এর চেয়ারম্যান, উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন যে ট্রাম্প হয়তো একটি অভ্যুত্থান বা চীন বা ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপের চেষ্টা করতে পারেন।[২৫৪][২৫৫] মিলি জোর দিয়ে বলেন যে ট্রাম্পের যেকোনো সামরিক আদেশ, যার মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারও রয়েছে, তার সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে।[২৫৬][২৫৭]
যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিয় করা বা ভয় দেখানো যাবে না বলে ভাষণের শেষে উল্লেখ করেন তিনি।
"আমি এটার প্রমাণ হিসেবে আপনাদের সামনে দাঁড়িয়েছি যে, অসম্ভব বলে কিছু বিশ্বাস করা কখনই উচিৎ নয়। অসম্ভবকে সম্ভব করাটাই আমরা আমেরিকায় সবচেয়ে ভালো পারি," বলেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে নিউ হ্যাম্পশায়ারের ম্যানচেস্টারে
ট্রাম্প স্ব-বিরোধী পন্থায় বিভিন্ন সময়ে তার রাজনৈতিক বিষয়ক পাণ্ডিত্য এবং অবস্থান বর্ণনা করেছেন।[৩৩][৩৪][৩৫][৩৬] পলিটিকো ট্রাম্পের রাজনৈতিক অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন "সারগ্রাহী, তাৎক্ষণিক উদ্ভাবনকারী এবং প্রায়শ স্ব-বিরোধী" হিসেবে।[৩৬] ট্রাম্প পূর্বে তার রাজনৈতিক দলকে তালিকাভুক্ত ও সম্মিলিত করেছেন রিপাবলিকান পার্টি, ইনডিপেন্ডেস পার্টি এবং ডেমোক্রেটিক পার্টির সাথে।[৩৬]
.. তিনি একজন প্রকৃত রাজকুমারী- একজন স্বপ্ন বালিকা (ড্রিম ল্যাডি)"[৩৩৫]
একইভাবে মনমরা হয়ে বসেছিলেন নির্বাচনে ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী ও পরাজিত প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কমালা হ্যারিসকে।
জিএইচ/এসজি(এপি, এএফপি, রয়টার্স, ডিডাব্লিউ)
ছবির ক্যাপশান, নিউ ইয়র্কে অবস্থিত ট্রাম্প টাওয়ারে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তার মধ্যে রয়েছে, আমেরিকার দক্ষিণ সীমান্তে, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে তিনি জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করবেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত জীবনে একাধিক বিতর্কিত অধ্যায় রয়েছে। একাধিকবার যৌন নির্যাতন ও বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। চলতি বছরের শুরুর দিকে দুই পৃথক জুরি রায় দেয় যে লেখিকা ই জিন ক্যারলের তার বিরুদ্ধে তোলা যৌন নিপীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে ডোনাল্ড ট্রাম্প ওই লেখিকার মানহানি করেছেন।
পেনসিলভানিয়ার নির্বাচনি প্রচারাভিযানে হামলায় প্রাণে বেঁচে যাওয়ার পর সেপ্টেম্বর মাসে তাকে আবারও হত্যার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ।
https://dailysabasbd.com/